গত বছর আজকের দিনে অর্থাৎ ২ মে তৃতীয়বারের জন্য বাংলার ক্ষমতা দখল করেছিল তৃণমূল। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে গত বছরের এই দিনেই তৃতীয়বারের জন্য রাজ্যের ক্ষমতা দখল করে জোড়াফুল। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে পথ চলা শুরু হয় তৃতীয় তৃণমূল সরকারের। কিন্তু এই ১ বছরে রাজ্য-রাজনীতিতে কী কী বদল এসেছে দেখে নেওয়া যাক -

* ভবানীপুরের উপনির্বাচনে এক অর্থে দাঁড়াতেই পারেনি পদ্ম-শিবির। বিপুল ভোটে জেতেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

* তৃণমূলের সংগঠনে গুরুত্ব বেড়েছে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের। ডায়মন্ডহারবারের সাংসদ হয়েছেন দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক।

* সিপিএমেও নতুন রাজ্য সম্পাদক হয়ে এসেছেন মহম্মদ সেলিম।

* আর বিজেপিতে রাজ্য সভাপতি পদে দিলীপ ঘোষের জায়গায় এসেছেন সুকান্ত মজুমদার।

* সেই সঙ্গে বিজেপির রাজ্য থেকে জেলায় জেলায় বদলেছে দলের কমিটি। তা নিয়ে ক্ষোভ, বিক্ষোভ দেখা গেছে।

* একে একে ঘরে ফিরেছেন রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে সব্যসাচী দত্তরা। ফিরেছেন আরও অনেকে।


* দু’বারের সাংসদ তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয় দল ছেড়েছেন। তিনি এখন সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের মৃত্যুতে খালি হওয়া বালিগঞ্জ আসনে তৃণমূলের বিধায়ক।

* বিজেপির সাংসদ সংখ্যা কমে ১৭ আর বিধায়ক সংখ্যা কমে ৭০।

* তৃণমূলের সাংসদ সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ২৩ আর বিধায়ক সংখ্যা বেড়ে ২২১। তবে এই হিসাবের মধ্যে নেই কলকাতার মানিকতলা।

* বালিগঞ্জ বিধানসভা উপনির্বাচনে দ্বিতীয় স্থানে সিপিএম। তারা সেখানে ভোটও বাড়িয়েছে প্রায় ২০ শতাংশ।

* আনিস খান হত্যা, বগটুই থেকে হাঁসখালির ঘটনায় বারবার অভিযোগের আঙুল উঠেছে শাসক শিবিরের দিকে।

* ত্রিপুরা এবং গোয়ায় পদক্ষেপ করেছে তৃণমূল। ত্রিপুরার পুরভোটে ভোট শতাংশের বিচারে ফল সন্তোষজনক বলেই অভিমত দলের নেতাদের। তবে গোয়ায় হারতে হয়েছে।

మరింత సమాచారం తెలుసుకోండి: