মাঝের হাট ব্রিজ ভেঙে যাওয়ার পরেই শহরের সমস্ত সেতুর পরীক্ষা নিরীক্ষা করা হয়। সেই পরীক্ষায় উঠে আসে সেতুর 'ডেড লোড' বা স্থায়ী ওজনের বিষয়টি। সাধারণত শহরের পুরানো সেতুগুলিতে বারবার পিচের আস্তরণ দেওয়ার ফলে সেগুলির ওজন বেড়ে গিয়েছে। যার কারণেই দুর্ঘটনার আশঙ্কা বাড়ছে। মাঝের হাট সেতু বিপর্যয়ের পরে এই সমস্যাটি তাদের রিপোর্টেও উল্লেখ করেছিল ন্যাশনাল টেস্ট হাউস। এবার হাওড়া বীজের সেই ডেড লোড কমাতেই পুরানো পিচের আস্তরণ তুলে নতুন পিচ ঢালা হবে। বন্দর কর্তৃপক্ষ জানাচ্ছে সেতুর স্বাথের কথা মাথায় রেখেই এই সিদ্ধান্ত।
পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে, যান চলাচলে যাতে অসুবিধে না হয় তার জন্য অতিরিক্ত বাহিনী মোতায়েন করা হবে। তবে শুধুমাত্র মেরামতের অংশ টুকু বন্ধ থাকবে। বাকি দিক দিয়ে গাড়ি চলাচল করবে। দেশের এই অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সেতুটি শহরতলীর সঙ্গে কলকাতার যোগাযোগের মাধ্যম। সকাল থেকে রাত কয়েক হাজার গাড়ি এই সেতু দিয়ে কলকাতায় ঢোকে বা কলকাতা থেকে শহরতলীর দিকে যায়। প্রয়োজনীয় মেরামতির কাজ সেরে ফের সেতুটির গোটা অংশই পুণরায় যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হবে।
click and follow Indiaherald WhatsApp channel