কেমন আছেন তিনি? সুকান্ত মজুমদারের কাছে জানতে চান মুখ্যমন্ত্রী। একইসঙ্গে কোনও দরকার হলে বিজেপি রাজ্য সভাপতি যেন নির্দ্বিধায় তাঁকে জানান, সুকান্ত মজুমদারকে ফোনে সেই আশ্বাসও দেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়। তবে দুই নেতৃত্বের মধ্যে ফোনে এদিন কোনও রাজনৈতিক বাক্যালাপ হয়নি। আলাপচারিতার সম্পূর্ণটাই ছিল সৌজন্যমূলক ও শরীর-স্বাস্থ্য কেন্দ্রিক। বুধবারই সুকান্ত মজুমদারের আরটিপিসিআর টেস্ট পজিটিভ আসে। হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, তাঁর হালকা সর্দি-কাশি রয়েছে। তবে জ্বর নেই। বেসরকারি হাসপাতালটির কোভিড ওয়ার্ডে রয়েছেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি। শনিবার রাত থেকেই করোনার উপসর্গ দেখা যায় সুকান্তের মধ্যে। পরীক্ষার রিপোর্টও পজিটিভ আসে। তাঁকে রবিবার সন্ধ্যা সাতটা নাগাদ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, তাঁকে অক্সিজেনও দিতে হয়।

প্রসঙ্গত রবিবার সন্ধ্যায় সুকান্ত মজুমদারের শরীরে করোনার সংক্রমণ ধরা পড়ে। র‍্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্টের রিপোর্টে দেখা যায়, কোভিড পজিটিভ বিজেপি রাজ্য সভাপতি। করোনা আক্রান্ত বিজেপি রাজ্য সভাপতিকে রবিবার সন্ধ্য়াতেই ঢাকুরিয়ার বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আপাতত তিনি হাসপাতালের আইসোলেশন কেবিনে চিকিত্সাধীন। তাঁর লালারসের নমুনা RT-PCR টেস্টের জন্য পাঠানো হয়েছে। তবে বাংলার রাজনীতিতে সৌজন্যের নজির নতুন নয়। গত বছর বিজেপি-র প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ যখন অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন তখনও মুখ্যমন্ত্রী তাঁর শারীরিক কুশল জানার জন্য ফোন করেছিলেন। তবে বাংলার রাজনীতিতে সৌজন্যের নজির নতুন নয়। গত বছর বিজেপি-র প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ যখন অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন তখনও মুখ্যমন্ত্রী তাঁর শারীরিক কুশল জানার জন্য ফোন করেছিলেন।

మరింత సమాచారం తెలుసుకోండి: