চলতি বছর ১২ মার্চ থেকে শুরু হয়েছিল উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা। ২৭ মার্চ পর্যন্ত পরীক্ষা চলার কথা ছিল। কিন্তু তার আগেই করোনার জেরে লকডাউন শুরু হয়ে যায়। ফলে ২১ মার্চ পর্যন্ত নির্ধারিত সূচি অনুযায়ী পরীক্ষা সম্পন্ন করা যায়। বাকি পরীক্ষা স্থগিত হয়ে যায়। পরে বাকি পরীক্ষা বাতিল বলে ঘোষণা করে উচ্চশিক্ষা দফতর। পর্ষদ সভাপতি মহুয়া দাস জানান, এরপর ৭ মে থেকে অফিসের কাজকর্ম শুরু হয় ঠিকই। কিন্তু উত্তরপত্র সংগ্রহ করা ছিল একটা চ্যালেঞ্জ। ১০০টি স্টেশন ও থানায় জমা ছিল সব উত্তরপত্র।
উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের সভানেত্রী মহুয়া দাস জানান— • মেধাতালিকা প্রকাশ না হলেও ৫০০-র মধ্যে ৪৯৯ সর্বোচ্চ নম্বর উঠেছে। • ৯০ শতাংশ পেয়েছে কলকাতা, পূর্ব মেদিনীপুর, কালিম্পঙ, হাওড়া, উত্তর ২৪ পরগনা, হুগলি, নদিয়া জেলার বহু পরীক্ষার্থী। • এ বছর মেধাতালিকা প্রকাশ না হলেও, ‘এ’ গ্রেড (৯০-১০০) পেয়েছে ৩০ হাজার ২২০ জন। ‘এ+’ (৮০-৮৯) পেয়েছে ৮৪ হাজার ৭৪৬ জন। • এ বছর বিজ্ঞান বিভাগে পাশের হার ৯৮.৮৩ শতাংশ, বাণিজ্য বিভাগে পাশের হার ৯২.২২ শতাংশ এবং কলা বিভাগে পাশের হার ৮৮.৭৪ শতাংশ। • এ বছর ছেলেদের পাশের হার ৯০.৪৪ শতাংশ। মেয়েদের পাশের হার ৯০ শতাংশের বেশি। • এ বছর পাশের হার ৯০.১৩ শতাংশ, উচ্চমাধ্যমিকে যা রেকর্ড। গত বছর পাশের হার ছিল ৮৬.২৯ শতাংশ। এ বছর ৪ শতাংশ বাড়ল পাশের হার। • ৭ লক্ষ ৬১ হাজার ৫৮৩ জন পরীক্ষায় বসেন। পাশ করেছেন ৬ লক্ষ ৮০ হাজার ৫৭ জন। • আগামী ৩১ জুলাই বেলা ২টো থেকে ৫২টি কেন্দ্র থেকে মার্কশিট বিতরণ করা হবে। এই প্রতিবেদনের ছবি - ফাইল ছবি
click and follow Indiaherald WhatsApp channel