বুধবার সন্ধ্যায় রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতরের প্রকাশিত বুলেটিন অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৩ হাজার ১৮৭ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যের সব জেলার মধ্যে উত্তর ২৪ পরগনায় আক্রান্তের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। ওই জেলায় ৪৩৫ জন নতুন আক্রান্তের সন্ধান পাওয়া গিয়েছে। অন্য দিকে, কলকাতায় ৩৭৭ জনের মধ্যে নতুন করে সংক্রমণ ছড়িয়েছে। এ ছাড়া, পূর্ব মেদিনীপুর (৪৩২), জলপাইগুড়ি (২৩৪), হাওড়া (২০২), নদিয়া (১৯৪), দক্ষিণ ২৪ পরগনা (১৯২), হুগলি (১৯১), দার্জিলিং (১৮০), পশ্চিম মেদিনীপুর (১৩৮) এবং বাঁকুড়া (১০৩) জেলায় সংক্রমণের দৈনিক সংখ্যা ১০০ বা তার বেশি হয়েছে।

অন্যদিকে, আপাতত চেন্নাইয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে না মুকুল রায়ের স্ত্রীকে। কলকাতার যে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন, সেখানেই চলবে চিকিত্‍সা। ১১ মে করোনা আক্রান্ত হয়ে শহরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হন মুকুল জায়া কৃষ্ণা রায়। শারীরিক অবস্থা এখন রীতিমতো সংকটজনক। জানা গিয়েছে, কোভিডমুক্ত হলেও তাঁর ফুসফুস বেশ ক্ষতিগ্রস্থ। ১০-১২ দিন ধরে রোগীকে একমো সাপোর্টে রাখা হয়েছিল। কিন্তু তাতে বিশেষ লাভ হয়নি। সেকারণেই কৃষ্ণা রায়কে চেন্নাই নিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এদিন সকালে হাসপাতালে থেকে বিমানবন্দর তৈরি করে ফেলা হয় গ্রিন করিডোর। ঠিক ছিল, কলকাতা থেকে এয়ার অ্যাম্বুল্যান্সে মুকুল রায়ের স্ত্রীকে চেন্নাই নিয়ে যাওয়া হবে। সেখানে পৌছেও গিয়েছিলেন ছেলে শুভ্রাংশু। কিন্তু শেষপর্যন্ত সেই পরিকল্পনা বাতিল হয়ে গেল।

మరింత సమాచారం తెలుసుకోండి: